কক্সবাজার স্টেশনে পড়ে আছে ৩৯ কক্ষের হোটেল এই প্রকল্পের আওতায় ২৩৬ কোটি টাকা খরচ করে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশন নির্মাণ করা হয়। পাঁচতলা স্টেশনের প্রতিটি ফ্লোরে বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য হোটেল, রেস্তোরাঁ, রিটেইল শপ, মাল্টিপারপাস হলসহ বিভিন্ন অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে তৃতীয় তলায় ৩৯ কক্ষবিশিষ্ট হোটেলটি ফাঁকা পড়ে আছে। কিন্তু এই পথে ট্রেন চলাচল এক বছর আগে চালু হলেও এসব বাণিজ্যিক অবকাঠামো ব্যবহার করা সম্ভব হয়নি। আইএমইডির কর্মকর্তারা সরেজমিনে এসব চিত্র দেখতে পেয়েছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মিত অবকাঠামো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারে বিলম্বের কারণে সরকার আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব অবকাঠামো নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা আছে।
৪৪০ কোটি টাকার অডিট আপত্তি
আইএমইডির পরিদর্শন প্রতিবেদন অনুসারে, প্রকল্পটি শুরু থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট খরচের ওপর ২৫টি আপত্তি দিয়েছে বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্পগুলোর অডিট অধিদপ্তর। এসব অডিট আপত্তিতে অর্থের পরিমাণ প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা। বেশির ভাগ আপত্তি তোলা হয়েছে সরকারি কোষাগারে পাওনা জমা না পড়া কিংবা শুল্ক-কর না কাটা নিয়ে। এ ছাড়া অতিরিক্ত বিল পরিশোধের । বিষয়েও অডিট আপত্তি রয়েছে