গতকাল বুধবার রেল নিউজে ছাত্র প্রতিনিধিদের অনিয়ম দূর্নীতির খবর প্রকাশের পর মোহাম্মদ হোসেন নামের একজন ওয়েম্যান তার ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেন , চার লাখ টাকার লেনদেন, নতুন টি এল আর কর্মী নিয়োগ। জড়িত উপসহকারী প্রকৌশলী/পথ টঙ্গী।
আজ পূনরায় তার ফেইসবুক পোস্টে অভিযোগ করেন, সন্ধ্যায় পোস্ট এবং রেলওয়ে উপদেষ্টা ও মহাপরিচালক মহোদয়কে অবহিত করার পর নড়ে চড়ে বসে রেলওয়ে প্রকৌশলী বিভাগ।
মাঝ রাতে টঙ্গী পিডাব্লিউ অফিসে বাদ দেওয়া গেইট কিপার সৌরভকে পূনরায় নিয়োগ দিয়ে সকাল ৬ টা থেকে নিমতলী গেইটে পাঠানো হয়।
কিসের স্বার্থে উপ সহকারী প্রকৌশলী পথ/ টঙ্গী সাইফুল ইসলাম, বড় বাবু মোঃ রুবেল রাতের আধারে অফিস খুলে দ্রুত সকল কিছু পরিবর্তন করলো!
নানান অনিয়ম হচ্ছে টঙ্গীতে দেখেও চুপ প্রকৌশল বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তারা। সাইফুল ইসলামকে বদলী করা হলেও অদৃশ্য ক্ষমতায় এখনো বহাল টঙ্গীতে। রেলপথ মন্ত্রণালয় ও মহাপরিচালক মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি টঙ্গী সহ প্রকৌশল বিভাগের এমন নিরব অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি, সাইফুল ইসলামের মতো মাঠ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করুন ভবিষ্যতের জন্য।
রেল নিউজ এই ফেইসবুক পোস্ট নিয়ে কথা বলে বড় বাবু মোঃ রুবেল এর সাথে। বড় বাবু মোঃ রুবেল বলেন, রাতে অফিসে যাওয়ার কোন প্রশ্নই উঠে না। আর গেইট কিপার সৌরভকে পূনরায় নিয়োগ দেয়া হয়নি সৌরভের কাজ চলমান ছিল।
তবে উপ সহকারী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম রেল নিউজকে বলেন, আমি একজানে ১১ মাস কাজ করেছি। এর ভিতর ৪ মাস ট্রেইনিং এ ছিলাম। আমার ৭ মাসে কোন নতুন নিয়োগ হয়নি। আর সৌরভকে কখনোই বাদ দেয়া হয়নি। চার লক্ষ টাকা লেনদেনের অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
তবে ট্রান্সফারের বিষয়ে তিনি বলেন, ৩ বছর পরে সাধারনত ট্রান্সফার করা হয়, আমাকে ট্রান্সফার করা ১১ মাসের মাথায়। আমাকে স্ট্যান্ড রিলিজ করেনি। ট্রান্সফার অর্ডার হয়েছে। আমাকে কর্তৃপক্ষ রিলিজ করলে আমার যেতে হবে। এ ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানেন।
উপ সহকারী প্রকৌশলী সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঘুষ লেনদেন এর অভিযোগ
